Skip to main content

ব্লগার ওয়েবসাইটে (HTML Sitemap) পেজ তৈরি করবেন যেভাবে

ব্লগারে কিভাবে Html সাইটম্যাপ যুক্ত করবেন ? এটাই ভাবছেন তো। তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যই। 

সাইটম্যাপ (Sitemap) কি?

সাইটম্যাপ (Sitemap) কি এটা আসলে যারা ব্লগিং করেন অথবা ওয়েব সার্ভার নিয়ে কাজ করেন তাদের জন্য অজানা তেমন  কিছু নয়। তবে হ্যা যারা নতুন তাদের জন্য অজানা থাকতেই পারে। সংক্ষেপে বলতে গেলে সাইটম্যাপ (Sitemap) হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিনের দিক নির্দেশক। অথাৎ সাইটম্যাপ (Sitemap) মূলত সার্চ ইঞ্জিন কে বলে দেয় যে কোন ওয়েব সাইট এর  কোথায় কি আছে। যেমন- কোথায় কোথায় কি পোস্ট অথাৎ ডাটা আছে। এক কথায় বলতে গেলে সাইটম্যাপ (Sitemap) কে কোন ওয়েবসাইট এর মানচিত্রও বলা যেতে পারে। 


XML এবং Html সাইটম্যাপ: 

XML সাইটম্যাপ হলো মূলত গুগল ব্লগারের (Google Blogger) / Blogspot এ তৈরিকৃত কোন ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ এর মানচিত্র। যা যে কোন সার্চ ইঞ্জিন কে বলে দেবে যে এই ওয়েবসাইট এর কোথায় কি আছে। 

আর Html সাইটম্যাপ হলো কোন ওয়েবসাইট এর সকল তথ্যের সংক্ষিপ্ত রুপ। অথাৎ কোন ব্লগ/ওয়েবসাইট এর সকল পোস্ট/ডাটা একত্রিত করে কোন একটি পেজ অথবা জায়গায় প্রকাশ করা। যা ওই ওয়েবসাইট এর ভিজিটরকে কোন কিছু খুজে পেতে সহায়তা করে থাকে। 

ব্লগারে Html সাইটম্যাপ পেজ তৈরি করবেন কিভাবে?

কোন ব্লগ/ওয়েবাইট এ কিভাবে Html সাইটম্যাপ তৈরি করবেন চলুন দেখে নেই। Wordpress অথবা অন্যান্য সিএমএস প্লাটফর্মে বিভিন্ন ভাবে সাইটম্যাপ তৈরি করা যায়। এবার আমরা দেখবো google blogger (Blogspot) এ কিভাবে Html সাইটম্যাপ তৈরি করতে পারি। 

ব্লগারে Html সাইটম্যাপ তৈরি করার জন্য প্রথমে ব্লগস্পটটি লগিন করতে হবে। এরপর Sitemap নামে একটি নতুন পেজ তৈরি করতে হবে। পেজ তৈরি করার পর নিচের কোডগুলো কপি করে পেজ বডিতে Html অপশনে Past করতে হবে। 

<div id="bp_toc">

</div>

<script src='http://sajidblue.xtgem.com/sitemap.js'  type="text/javascript"></script>

<script src="/feeds/posts/summary?alt=json-in-script&amp;max-results=9999&amp;callback=loadtoc" type="text/javascript"></script>


<style>

/* Sitemap plugin By MyBloggerLab */

#bp_toc {

    color: #000000;

    margin: 0 auto;

    padding: 0;

    border: 1px solid #d2d2d2;

    float: left;

    width: 100%;

}

span.toc-note {

    display: none;

}

#bp_toc tr:nth-child(2n) {

    background: #f5f5f5;

}

td.toc-entry-col1 a {

    font-weight: bold;

    font-size: 14px;

}

.toc-header-col1,

.toc-header-col2,

.toc-header-col3  {

background:#2C3852;

}

.toc-header-col1 {

    padding: 10px;

    width: 250px;

}

.toc-header-col2 {

    padding: 10px;

    width: 75px;

}

.toc-header-col3 {

    padding: 10px;

    width: 125px;

}

.toc-header-col1 a:link,

.toc-header-col1 a:visited,

.toc-header-col2 a:link,

.toc-header-col2 a:visited,

.toc-header-col3 a:link,

.toc-header-col3 a:visited {

    font-size: 13px;

    text-decoration: none;

    color: #fff;

    font-weight: 700;

    letter-spacing: 0.5px;

}

.toc-header-col1 a:hover,

.toc-header-col2 a:hover,

.toc-header-col3 a:hover {

    text-decoration: none;

}

.toc-entry-col1,

.toc-entry-col2,

.toc-entry-col3 {

    padding: 5px;

    padding-left: 5px;

    font-size: 12px;

}

.toc-entry-col1 a,

.toc-entry-col2 a,

.toc-entry-col3 a {

    color: #000000;

    font-size: 13px;

    text-decoration: none

}

.toc-entry-col1 a:hover,

.toc-entry-col2 a:hover,

.toc-entry-col3 a:hover {

    text-decoration:underline;

}

#bp_toc table {

    width: 100%;

    margin: 0 auto;

    counter-reset: rowNumber;

}

.toc-entry-col1 {

    counter-increment: rowNumber;

}

#bp_toc table tr td.toc-entry-col1:first-child::before {

    content: counter(rowNumber);

    min-width: 1em;

       min-height: 3em;

    float: left;

    border-right: 1px solid #fff;

    text-align: center;

    padding: 0px 11px 1px 6px;

    margin-right: 15px;

}

td.toc-entry-col2 {

    text-align: center;

}</style>


কোডগুলো কপি করার পর ডান পার্শ্বে র পেজ সেটিং এ কিছু সেটিং অনুসরণ করতে হবে। পেজটি নিম্নোক্ত চিত্রে দেখানো ধাপগুলো অনুসরণ করে সম্পন্ন করতে হবে। 

এবার কাজ শেষ। এবার পেজটি পাবলিশ বাটনে প্রেস করে পাবলিশ করে ফেলুন। এরপর আপনার তৈরিকৃত সাইটম্যাপ পেজটি নিজের ইচ্ছেমত যে কোন স্থানে  অখবা আইকনে প্রকাশ করুণ। সাইটম্যাপ পেজটি রিলোড দিয়ে দেখুন আপনার Sitemap নামজ একটি মাত্র পেজে ব্লগের সমুদয় তথ্য সংক্ষিপ্তে আকারে প্রকাশ করেছে। এভাই তৈরি করতে হয় ব্লগের Html সাইটম্যাপ। পোস্টটি পড়ে বুঝতে কোন সমস্যা হলে নিচের কমেন্ট বক্সে আপনার সমস্যাটি অথবা মতামতটি প্রকাশ করতে পারেন। 

Comments

Popular posts from this blog

বাংলালিংক নাম্বার চেক করার কোড ও উপায় (দুটি পদ্ধতিতে)

বাংলালিংক হচ্ছে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্থানে থাকা একটি বৃহৎ মোবাইল সিম অপারেটর কোম্পানী। বর্তমান প্রযুক্তির যুগে প্রায় ৭০% মানুষই মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। এর মধ্যে বেশিরভাগ জনই একাধিক সিম কোম্পানীর সিম কার্ড ব্যবহার করেন। অনেকেই আছেন অন্যান্য দেশীয় সিম অথবা অন্য যে কোন কোম্পানীর সিম ব্যবহার করেন, পাশাপাশি একটি বাংলালিংক সিম কার্ডও ব্যবহার করেন। অনেক সময় এই সিমকার্ড বন্ধ থাকার কারণে উক্ত সিম কার্ড এর নাম্বার আমরা ভুলে যাই। তখন আমড়া বিড়ম্বনায় পড়ে যাই এবং অনেক অসুবিধার সম্মুখিন হই। আজকের এই পোস্ট এর মাধ্যমে আমরা জানবো পুরানো বা বন্ধ সিম অথবা ভুলে যাওয়া বাংলালিংক সিম কার্ড এর নম্বর আমরা কিভাবে দেখতে পারি।  বাংলালিংক নাম্বার চেক আপনারা  যারা বাংলালিংক নাম্বার ব্যবহার করেন তারা দুটি পদ্ধতিতে বাংলালিংক নাম্বার চেক করতে পারবেন। তার একটি হচ্ছে ডায়েল কোড এবং অন্যটি হচ্ছে কল দিয়ে। ডায়েল কোড এবং কল দিলে দুটি উপায়েই বাংলালিংক নাম্বার চেক করা যাবে। কিভাবে আপনি ডায়েল কোড ও কল দিয়ে নাম্বার চেক করতে পারবেন তা নিচে আলোচনা করা হলো। বাংলালিংক নাম্বার চেক করার কোড বাংলালিংক নাম্বার চেক করার যতগুলো পদ্ধতি

17 Easy Remote Jobs You Can Start Today (With No Experience)

With the rise of remote work, more and more people are looking for opportunities to work from home. However, finding a remote job that doesn't require prior experience can be challenging. That's why we've compiled a list of 17 easy remote jobs that you can start today, even if you don't have any experience. These jobs range from customer service to data entry to virtual assistance and more. They are perfect for those who want to work from home, have flexible schedules, and don't want to spend years studying or training for a new career. With the right skills and a willingness to learn, anyone can start these jobs and earn a decent income from the comfort of their own home. Understanding Remote Work Remote work is a work arrangement where an employee works outside the traditional office environment. This can be from home, a co-working space, or any location with a stable internet connection. Remote work is becoming increasingly popular, and

সোলার প্যানেল (Solar Panel) ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা ও দাম

সোলার প্যানেল হচ্ছে রাসায়িনিক ভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিকল্প মাধ্যম। কম বেশি আমরা সবাই জানি সোনাল প্যানেল সূর্যের তাপের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে থাকে। সোলার প্যানেল যেমন ব্যবহারের বেশ কিছু সুবিধা আছে, তেমনি আবার এটি ব্যবহারে বেশ অসুবিধাও রয়েছে। এটি ব্যবহার বা কিনতে হলে কত টাকার প্রয়োজন হবে; আজকের এই পোস্ট এর মাধ্যমে আমরা বিস্তারিত জানবো।  সোলার প্যানেল (Solar Panel) কি? সোলার প্যানেল হচ্ছে রাসায়নিক ভাবে বিদ্যুৎ উৎপন্নের বিকল্প একটি মাধ্যম। অথাৎ সূর্য্যের তাপ কে ফটোভোলটাইক এ ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করার মাধ্যমই হলো সোলার প্যানেল। সোলার প্যানেল শক্তির উৎস হিসেবে সূর্যের আলোকে শোষণ করে। সোলার প্যানেল সূর্যের তাপশক্তি শোষণ করে বৈদ্যুতিক প্রবাহ  তৈরি করে। মূলত একটি গ্লাস লেয়ারের সাথে ইন্সুলেট লেয়ার এবং প্রতিরক্ষামূলক সীট এর সমন্বয়ে সোলার প্যানেল তৈরি হয়। যার উপর সূর্যের আলো পড়ে এবং বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়। অথাৎ এক কথায় আমরা বলতে পারি সূর্যের তাপের সৌরশক্তি শোষণ করে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তর করে এই সোলার সিস্টেম।  সোলার প্যানেল কত প্রকার? সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনই হলো স