Skip to main content

ব্লগারে Post Custom Url কিভাবে করবেন

ব্লগ এ শুধু পোস্ট করলেই হয় না। পোস্ট গুলো যাতে ভিজিটর খুব সহজেই খুজে পায় তার বেশ কিছু কাজ করতে হয়। তার মধ্যে Custom url বা Custom Permalink খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথাৎ এসইও এর ক্ষেত্রেও কাস্টম পারমালিংক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 


Custom Url বা Custom Permalink কি ? 

ব্লগ Posting Custom Permalink হলো আপনি যে পোস্টটি করবেন তার নির্ধারিত একটি পোস্ট Keyword অথবা পোস্টের ওয়েব ঠিকানা বলা হয়। ধরুণ আপনি ব্লগে একটি পোস্ট করলেন, সেই পোস্টের ওয়েব ঠিকানা বা Url কি হবে। এটি ব্লগারের SEO ফিচার মূলত। যদি ব্লগ এ কোন পোস্ট করা হয় তাহলে ব্লগ এ স্বয়ংক্রিয় ভাবে একটি Custom Permalink তৈরি হয়ে যায়। তবে Custom Permalink এর অনেক সুবিধা আছে। যদি আপনি পোস্টের Custom Permalink না করেন তাহলে ব্লগ হতে স্বয়ংক্রিয় ভাবে যেহেতু পোস্ট শিরোনাম তৈরি হয় সেহেতু পোস্টের মধ্যে থাকা গুরুত্বপূর্ণ কিওয়ার্ড বাদ পড়ে যেতে পারে। তাই প্রফেশনাল ব্লগিং এর ক্ষেত্রে Blog Post Custom Permalink গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ব্লগ পোস্ট এর Custom Permalink করবেন কিভাবে

প্রথমে ব্লগ পোস্টটি সুন্দর ভাবে সাজিয়ে ফেলুন। এরপর আপনার টাইপকৃত পোস্টটির ডান দিকে নিচের চিত্রে মার্ককরা Permalink এ ক্লিক করুন। 

দেখুন Automatic Permalink এ Allow করা আছে এবং উপরে একটি Url স্বয়ংক্রিয় ভাবে তৈরি হয়ে গেছে। 


এখন আপনার পোস্ট এর Custom Permalink করার জন্য নিচের Custom Permalink টি Allow করুণ। 

আপনার পোস্ট এর টাইটেল অথাৎ শিরোনাম অনুসারে Keyword অথাৎ Url লিখুন এবং Done করে দিন। তব্যে হ্যা Blogspot এ এই Custom Permalink এ আপনি শুধু (A-Z, (a-z), (0-9, (0-9), (-) Dash, ( _ ) Underscore এগুলো ব্যবহার করতে পারবেন।  

ধরুন কোন একটি পোস্ট এর Custom Permalink করবো। তাহলে আমার টাইটেল ধরুন "How to use Custom Permalink in Blogspot" এবার যদি এই টাইটেল এর Custom Permalink করি তাহলে নিম্নোক্ত ভাবে লিখতে পারি। 

How-to-use-custom-permalink-in-blogspot


উপরোক্ত পারমালিংক এ (-) Dash ব্যবহার করা হয়েছে। 

অথবা 

How_to_use_custom_permalink_in_blogspot


 উপরোক্ত পারমালিংক এ ( _ ) Underscore ব্যবহার করা হয়েছে। 

Custom Permalink করে পোস্ট একবার Publish করে একবার আপনার পোস্টটি ভিউ করে দেখুন বাউজারে আপনার করা পারমালিংক টিই হয়েছে। এই ভাবে ব্লগ এ Custom Permalink করা যায়। 

Custom Permalink করার সুবিধা হলো আপনি যে পোস্টটি করছেন এই Keyword এর মাধ্যমে ভিজিটর খুব সহজে আপনার সাইটে চলে আসতে পারবে এবং আপনার পোস্টটি খুজে পেতে পারে। 

পোস্ট এ একবার Custom Permalink করে Publish করা হয়ে গেলে সেটা প্রাথমিক ভাবে পুনরায় আর পরিবর্তন করা যায় না। 

তবে যদি পুনরায় আপনার Custom Permalink টি পরিবর্তন করতে হয় অথবা করতে চান তাহলে পোস্টটি Edit বাটনে ক্লিক করুন। তারপর চিত্রে নির্দেশিত স্থানে অথাৎ Revert to Draft এ ক্লিক করুন। 

এর ফলে আপনার পোস্টটি পুনরায় Draft এ চলে আসবে। এবার আপনি পুরনায় Custom Permalink করতে পারবেন। 

Custom Permalink পোস্ট টাইটেল অথাৎ শিরোনাম অনুসারে হলে সাইটে ভিজিটর ভালো পাওয়া যায়। তাই পোস্ট করার পূর্বে শিরোনাম খুব ভালো ভাবে Keyword রিসার্চ করে Custom Permalink করতে হবে। এভাবেই Blog Post এ Custom Permalink করতে হয়ে। 

Comments

Popular posts from this blog

বাংলালিংক নাম্বার চেক করার কোড ও উপায় (দুটি পদ্ধতিতে)

বাংলালিংক হচ্ছে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্থানে থাকা একটি বৃহৎ মোবাইল সিম অপারেটর কোম্পানী। বর্তমান প্রযুক্তির যুগে প্রায় ৭০% মানুষই মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। এর মধ্যে বেশিরভাগ জনই একাধিক সিম কোম্পানীর সিম কার্ড ব্যবহার করেন। অনেকেই আছেন অন্যান্য দেশীয় সিম অথবা অন্য যে কোন কোম্পানীর সিম ব্যবহার করেন, পাশাপাশি একটি বাংলালিংক সিম কার্ডও ব্যবহার করেন। অনেক সময় এই সিমকার্ড বন্ধ থাকার কারণে উক্ত সিম কার্ড এর নাম্বার আমরা ভুলে যাই। তখন আমড়া বিড়ম্বনায় পড়ে যাই এবং অনেক অসুবিধার সম্মুখিন হই। আজকের এই পোস্ট এর মাধ্যমে আমরা জানবো পুরানো বা বন্ধ সিম অথবা ভুলে যাওয়া বাংলালিংক সিম কার্ড এর নম্বর আমরা কিভাবে দেখতে পারি।  বাংলালিংক নাম্বার চেক আপনারা  যারা বাংলালিংক নাম্বার ব্যবহার করেন তারা দুটি পদ্ধতিতে বাংলালিংক নাম্বার চেক করতে পারবেন। তার একটি হচ্ছে ডায়েল কোড এবং অন্যটি হচ্ছে কল দিয়ে। ডায়েল কোড এবং কল দিলে দুটি উপায়েই বাংলালিংক নাম্বার চেক করা যাবে। কিভাবে আপনি ডায়েল কোড ও কল দিয়ে নাম্বার চেক করতে পারবেন তা নিচে আলোচনা করা হলো। বাংলালিংক নাম্বার চেক করার কোড বাংলালিংক নাম্বার চেক করার যতগুলো পদ্ধতি

17 Easy Remote Jobs You Can Start Today (With No Experience)

With the rise of remote work, more and more people are looking for opportunities to work from home. However, finding a remote job that doesn't require prior experience can be challenging. That's why we've compiled a list of 17 easy remote jobs that you can start today, even if you don't have any experience. These jobs range from customer service to data entry to virtual assistance and more. They are perfect for those who want to work from home, have flexible schedules, and don't want to spend years studying or training for a new career. With the right skills and a willingness to learn, anyone can start these jobs and earn a decent income from the comfort of their own home. Understanding Remote Work Remote work is a work arrangement where an employee works outside the traditional office environment. This can be from home, a co-working space, or any location with a stable internet connection. Remote work is becoming increasingly popular, and

সোলার প্যানেল (Solar Panel) ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা ও দাম

সোলার প্যানেল হচ্ছে রাসায়িনিক ভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিকল্প মাধ্যম। কম বেশি আমরা সবাই জানি সোনাল প্যানেল সূর্যের তাপের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে থাকে। সোলার প্যানেল যেমন ব্যবহারের বেশ কিছু সুবিধা আছে, তেমনি আবার এটি ব্যবহারে বেশ অসুবিধাও রয়েছে। এটি ব্যবহার বা কিনতে হলে কত টাকার প্রয়োজন হবে; আজকের এই পোস্ট এর মাধ্যমে আমরা বিস্তারিত জানবো।  সোলার প্যানেল (Solar Panel) কি? সোলার প্যানেল হচ্ছে রাসায়নিক ভাবে বিদ্যুৎ উৎপন্নের বিকল্প একটি মাধ্যম। অথাৎ সূর্য্যের তাপ কে ফটোভোলটাইক এ ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করার মাধ্যমই হলো সোলার প্যানেল। সোলার প্যানেল শক্তির উৎস হিসেবে সূর্যের আলোকে শোষণ করে। সোলার প্যানেল সূর্যের তাপশক্তি শোষণ করে বৈদ্যুতিক প্রবাহ  তৈরি করে। মূলত একটি গ্লাস লেয়ারের সাথে ইন্সুলেট লেয়ার এবং প্রতিরক্ষামূলক সীট এর সমন্বয়ে সোলার প্যানেল তৈরি হয়। যার উপর সূর্যের আলো পড়ে এবং বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়। অথাৎ এক কথায় আমরা বলতে পারি সূর্যের তাপের সৌরশক্তি শোষণ করে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তর করে এই সোলার সিস্টেম।  সোলার প্যানেল কত প্রকার? সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনই হলো স